মামী ইলাকে কোলে নিয়েই ব্লাউসের বোতাম খুলে মাইয়ের একটা বোঁটাতখন ইলার মুখে তুলে দিত। আর ইলাও সাথে সাথে মাইয়ের বোঁটাটা মুখেপুরে নিয়ে চুষতে শুরু করে দিত। আমি অনেকটা আড়চোখে খানিকটালোভী, কৌতুহলি আর ভীরু দৃষ্টি নিয়ে বারবার মামীর বুকের দিকেতাকাতাম। মামী আমাকে থোড়াই কেয়ার করতেন। কারণ আমার সামনেইলাকে মাই থেকে দুধ খাওয়ানোর সময় মামীর মধ্যে কোন ধরনেরআড়ষ্টতা লক্ষ্য করিনি আমি।
কিন্তু সম্ভবত এই ব্যাপারটাই সর্বপ্রথম আমার শরীরে যৌন কামনার জন্মদেয়। কিন্তু তখনো পর্যন্ত যৌনতা শব্দটির সঙ্গে পরিচয় ঘটেনি আমার। তাইমামীর ভরাট বুক দেখে মনের মধ্যে যে শিহরনটা জেগে উঠত সেটা যেমানব মনের আদিমতম এক কামনার বহিঃপ্রকাশ সে সম্পর্কে কোন ধারনাইছিল না আমার। তবে সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে মামীর খোলা স্তনদেখলে নিজের মধ্যে যে উত্তেজনা অনুভব করতাম সেটা যে একটা চেপেরাখার বিষয় এটা ঠিক আন্দাজ করে নিয়েছিলাম আমি। তাই এই ব্যাপারটাঘটার পর থেকেই সুযোগ পেলেই মামীর স্তনের দিকে দৃষ্টি দিতাম আমি। কিন্তু মামী যাতে এটা টের না পায় সেদিকে কড়া নজরছিল আমার।
স্কুলের কোন সহপাঠী কিংবা অন্য কারো সাথেব্যাপারটা শেয়ার করার সাহস হত না আমার।এটা ছিল আমার একান্তই একটা ব্যক্তিগতব্যাপার। আর যতই দিন যেতে লাগল মামীরদুধের প্রতি আমার আকর্ষণ যেন ততই বেড়েযেতে লাগল। মামীর স্তন জোড়ার প্রতি যেনমোহাবিষ্ট হয়ে পরলাম আমি। দিনের কিছু কিছুমুহূর্ত যেমন মামী যখন ইলাকে দুধ খাওয়াত,কিংবা কলপাড়ে শাড়ির আঁচল ফেলে দিয়ে গোসলকরত, কিংবা রাতে ঘুমানোর সময় শাড়িরআঁচলটা বুকের উপর থেকে সরিয়ে দিয়ে বড় বড়ফোলা ফোলা দুধ দুটোকে আমার সামনে মেলেধরত তখন অজানা এক উত্তেজনায় আমার শ্বাস-প্রশ্বাস যেন বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হত আমার। আশ্চর্য এই অনুভুতির নাম যে কামনা সেটা বুঝে ওঠার আগেই প্রচণ্ডকামজ্বরে পুড়তে পুড়তে আমার তখন দিশেহারা হওয়ার অবস্থা। মামীর দুধ দুটোকে একটু কাছ থেকে নেড়েচেড়ে দেখার জন্যআমার মনটা সারাক্ষণ আকুলি-বিকুলি করতে লাগল।
মাঝে মাঝে মনে হত যা হয় হবে মামীকে আমার এই ইচ্ছার কথা জানিয়ে দেব। মামী কি তাহলে খুব রেগে যাবে আমার উপর?কিন্তু এটা ছাড়া আর উপায়ের কথাও মাথায় আসছিল না আমার। মনে মনে ভাবছিলাম মামী তো রোজই ইলাকে নিজের দুধখেতে দেয়। আমাকে একটু দুধ দুটো নেড়েচেড়ে দেখতে দিলে কি এমন ক্ষতি হবে মামীর? মনে মনে এসব ভাবতাম বটে তবে মুখফুটে মামীকে কিছুই বলতে পারছিলাম না। স্কুলের অনেক বন্ধুরাও ততদিনে সেক্সের ব্যাপারে কথাবার্তা বলা আরম্ভ করেদিয়েছে। ওরা যখন ওদের বিভিন্ন অভিজ্ঞতার কথা একে অপরের সাথে শেয়ার করতে লাগল আমার তখন বারবার ঘুরেফিরেমামীর কথাই মনে হতে থাকত। অবশ্য তখনও পর্যন্ত আমার ভেতর মামীর অন্য কোন অঙ্গপ্রতঙ্গের প্রতি কোন ধরনেরআসক্তির জন্ম নেয় নি। মামীর ভরাট বড় বড় ফর্শা দুধ দুটির প্রতিই ছিল আমার যত লোভ। এই যখন আমার অবস্থা তখনহঠাত একদিন বৃষ্টিতে ভিজে বেশ জ্বর বাধিয়ে বসলাম আমি। আমার অসুখ হলে বরাবরই মামীর উদ্বেগের সীমা থাকে না।জ্বরের তীব্রতায় দুই দিন ধরে বিছানা থেকেই উঠতে পারলাম না আমি। মামী এ দুটো দিন তার স্নেহের সবটুকু ঢেলে দিয়েআমার সেবাযত্ন করল। এ দুদিন আমার আহারে তীব্র অরুচি জন্মানোয় কিছুই খেতে চাইতাম না আমি। তবু মামী জোর করেমুখে তুলে কিছু কিছু খাইয়ে দিত।
দ্বিতীয় দিন রাতের বেলা আমার জ্বর বেশ কিছুটাকমে এল। যদিও মুখ তেতো হয়ে থাকায় রাতেখেলাম খুব কম। রাতে যথারীতি মামী আমাদেরদুদিকে শুইয়ে দিয়ে নিজে মাঝে শুল। হঠাত করেজ্বর ছেড়ে যাওয়ায় বেশ চনমনে বোধ করছিলামআমি। ঘুম আসছিল না। কিছুক্ষণ ঘরেরদেয়ালের দিকে তাকিয়ে থাকার পর আমার চোখপড়ল মামীর বুকের দিকে। সঙ্গে সঙ্গে অদ্ভুত সেইশিহরনটা ছড়িয়ে পড়ল আমার সমস্ত শরীরে।আমি মন্ত্রমুগ্ধের মত চেয়ে রইলাম মামীর উঁচু উঁচুখাড়া খাড়া দুধ দুটোর দিকে। মামীর ব্লাউজেরউপরের দিকের একটা হুক তখনো খোলা।নিশ্চয়ই ঘুমাবার আগে ইলাকে মাই খাওয়ানোরপর উপরের হুকটা না লাগিয়েই ঘুমিয়েছে। ইশ!ইলাটা কি ভাগ্যবান! হয়ত আমার গরম নিঃশ্বাসমামীর শরীরে লাগায় কিংবা স্রেফ দৈবযোগেইহঠাত করে মামীর ঘুম ভেঙ্গে গেল এবং ঘুম থেকে জেগেই আমার সাথে তার চোখাচোখি হয়ে গেল। মামী কিছুটা অবাক হল,তারপর জিজ্ঞেস করল,- কিরে অভি ঘুমুস নি এখনো?
- না মামী, ঘুম আসচে না।
- দেখি গায়ে জ্বর আছে কি না? (আমার কপালে হাত বুলিয়ে দেখল) নাহ, জ্বর তো কমেছে দেকছি। উফফ, যা ভয় পাইয়েদিয়েছিলি তুই। দুষ্টু ছেলে একটু সামলে চলতে পারিস না!
- আমার কি দোষ বল? হঠাত করে বৃষ্টিটা নেমে এলো যে!
- ঠিক আছে আর কৈফিয়ত দিতে হবে না। তুই হয়েছিস আমার বাবার মতো। শরীরে একটুও ধকল সইতে পারিস না। তোরমেয়ে হয়ে জন্মানো উচিত ছিল বুজলি! ভুল করে ছেলে হয়ে জন্মেচিস। এখন শান্ত ছেলের মতো ঘুমিয়ে পর। আয় আমি মাথায়হাত বুলিয়ে দেই।
কামড়ে কামড়ে লাল করে দিয়েছিস, এবার একটু জোরে জোরে টিপে দে বাবা, তাহলে আমার ব্যথা কমে যাবে। |
অসুখবিসুখ হলে এই ছিল মজা। আমার জন্যমামীর জমিয়ে রাখা সব মমতা যেন তখন উপচে পরত। মামী আরও কাছে ঘেঁষে এসে মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে লাগল। মামীর দুধ দুটো তখন এসে পড়ল আমার চোখ থেকে ইঞ্চিখানেক দূরে। ঘরের আবছা আলোয় আমি সেদিকেই তাকিয়ে ছিলাম। বেশ কিছুক্ষণ পরে আবার মামীসরু গলায় জিজ্ঞেস করল,’কিরে অভি ঘুমাস নি এখনো?’ আমি চোখ তুলে দেখি মামী আমার দিকেই তাকিয়ে আছে। আমি আবার বললাম, ‘ঘুম আসচে না যে!’
- নিশ্চয়ই পেটে খিধে থাকায় ঘুম আসছে না, রাতে তো কিছুইখাস নি। এখন কিছু এনে দেই?
- না মামী আমার এখন কিছু খেতে ইচ্ছে করছে না।
- কিছু খেলে দেখবি শরীরে বল পাবি। দুদিন ধরে কিছুই তোখাচ্চিস না।
- না মামী এখন কিছু খেতে পারব না।
- ঠিক আছে তাহলে এক গ্লাস দুধ গরম করে দেই? দুধটুকু খেয়ে নিলে দেখবি ভাল লাগবে।
- ঠিক আছে খাব তবে ইলা যেভাবে খায় সেভাবে খাব!
- মানে?!
- ইলা যেভাবে তোমার বুক থেকে দুধ খায় আমিও সেভাবে তোমার বুক থেকে দুধ খাব মামী।
কথাগুলো বলে আমি নিজেই যেন নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। সত্যিই আমি মামীকে এভাবে বলতে পেরেছি! আমি মামীর প্রতিক্রিয়া জানতে উদগ্রীব হয়ে রইলাম। মামী কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে আমার মাথায় হাত বুলাতে বুলাতেই বলতে লাগল,
- যা দুষ্ট ছেলে কথাকার! তুই এখন বড় হয়েছিস না!
মামী কথাগুলো বলল মুখে একটা হাসির রেখা ফুটিয়ে তুলে। এতে করে আর একটু সাহসী হয়ে উঠলাম আমি। মনে মনে তখনি ঠিক করে ফেললাম মামীকে আজ যেভাবেই হোক রাজি করাতেই হবে।
- মামী প্লিজ ইলা তো রোজ তোমার বুক থেকে দুধ খায়, আজ আমাকে একটু খেতে দাও না। প্লিজ মামী প্লিজ। যদি না দাওতাহলে বুজবো তুমি শুধু ইলাকেই ভালোবাসো, আমাকে একটুও বাস না।
- কি সব পাগলামি করচিস অভি! তোর বয়সী কোন ছেলে কখনও মামীর বুক থেকে এভাবে দুধ খায়! লোকে শুনলে কি বলবেশুনি! তোর বন্ধুরা শুনলে তো তোকে সারাক্ষণ খেপাবে। তখন কেমন লাগবে শুনি?
- ওরা কিচ্ছু জানবে না মামী। আমি কাউকে কিছু বলব না। প্লিজ মামী প্লিজ! তুমি যদি না দাও তাহলে আমি আজ সারারাতঘুমাব না। তোমার কাছে আর কোনদিন কিছু চাইব না কারন তুমি আমাকে একটুও ভালোবাসো না।
- উফফ! আচ্ছা নাছোড়বান্দা হয়েছিস তো তুই! ঠিক আছে আজ খেতে দিচ্ছি, তবে এসব কথা আবার কাউকে বলতে যাস নাযেন। লোকে শুনলে তোকে নিয়ে ঠাট্টা করবে।
![]() |
কামড়ে কামড়ে লাল করে দিয়েছিস, এবার একটু জোরে জোরে টিপে দে বাবা, তাহলে আমার ব্যথা কমে যাবে। |
এই বলেমামীনিজেই ব্লাউজের উপরের দিকের দুটো হুক আলগা করে একটা মাই বের করে বলল, ‘আয়।’ আমি সেই প্রথম অত কাছ থেকে মামীয়ের স্তন দেখলাম। আমি হাঁ করে মামীর নগ্ন স্তনটার দিকে তাকিয়ে আছি। এমন সময় মামীআবারও তাগাদা দিলো, ‘কিরে দুষ্টু ছেলে, এমন করে মামীর দুধের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে শুধু দেখবি নাকি কাছে এসে মুখ লাগাবি?’ আমি দুরুদুরু বুকে মামীর স্তনটার দিকে মুখ বাড়িয়ে দিলাম। মামী নিজেই তার স্তনের বোঁটাটা আমার মুখে পুরে দিলো। আমি সম্মোহিতের মতোমামীর স্তনের বোঁটাটা চুষতে লাগলাম। বেশ কিছুক্ষণ মামী কোন কথা বলল না। শুধু একটা হাত আমার মাথার উপর রেখে আঙ্গুল দিয়ে চুলে বিলি কাটতে লাগল। কিছুক্ষণ পরে মামীর গলার আওয়াজে আমার হুশ হল। আমিমামীর স্তনটাকে খুব আলতোভাবে একমনে চুষে যাচ্ছিলাম যাতে মামীর স্তনে ব্যথা না লাগে। মামী বলল, ‘বোকা কথাকার! এভাবে চুষলে স্তন থেকে দুধ বেরোবে রে পাজি?’ এই বলে মামী স্তনটাকে আমার মুখ থেকে ছাড়িয়ে নিল। তারপর মামী নিজেই নিজের স্তনটাকে দুহাতে চেপে ধরে বলল, ‘আয়, এবার যতটা পারিস দুধটাকে তোর মুখের ভেতর ঢোকা, তারপর জোরে জোরে চুষতে থাক।’ আমি মামীর কথামত আমার মুখভর্তি করে মামীর স্তনটাকে নিলাম আর জোরে জোরে চুষতে শুরু করলাম। এবার মামীর স্তন থেকে নিঃসৃত দুধে মুখ ভরে গেল আমার। আমি দুধটুকু গলা দিয়ে চালান করে দিয়ে দিগুণ উতসাহে স্তনটা চুষে যেতে লাগলাম। চুষে চুষে মামীর স্তন থেকে সমস্ত দুধ পেটে চালান করে দিতে লাগলাম আমি। মামীর দুধের মিষ্টি স্বাদ আর নরম স্তনটাকে জিহ্বা দিয়ে চেটেপুটে ভোগ করার আনন্দে আমি আমার চারপাশের বাকি সবকিছুর কথা ভুলে গেলাম। চুষতে চুষতে স্তনটাকে মাঝে মাঝে কামড়ে কামড়ে ধরছিলাম আমি। এভাবে কতক্ষণ আনন্দলোকে বিচরণ করেছিলাম মনে নেই। কিন্তু হুশ ফিরল যখন চুষতে চুষতে মামীর সব দুধ গলাধকরন করা হয়ে গেল। চুষে কামড়ে মামীর দুধটাকে ততক্ষনে আমার জিহ্বা নিঃসৃত লালা দিয়ে পিচ্ছিল করে ফেলেছি। হঠাত মনে হল মামীর স্তনে কামড় বসানোতেমামীর ব্যথা লাগেনি তো? আমি মুখ তুলে মামীর দিকে চাইলাম।
কামড়ে কামড়ে লাল করে দিয়েছিস, এবার একটু জোরে জোরে টিপে দে বাবা, তাহলে আমার ব্যথা কমে যাবে। |
দেখলাম মামী একটা হাত আমার মাথায় রেখে আমার দিকেই চেয়ে আছে। চোখাচোখি হতেই মামীএকটা গরম নিঃশ্বাস ফেলল তারপর জিজ্ঞেস করল,’কিরে দুষ্টু মামীর স্তনের সব দুধ খেয়ে শেষ করে ফেললি?’ আমি বললাম, ‘মামী আমি যে এতক্ষণ তোমার দুধ খেলাম তুমি ব্যথা পাওনি তো?’ মামী কিছুটা মুচকি হেসে বলল, ‘না রে বোকা, দুধ খেলে মামী কি ব্যথা পেতে পারে? আমার বরং খুব আরাম লাগছিল রে।’ তারপর আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে জিজ্ঞেশ করল, ‘আরও খাবি ?’ আমি বললাম, ‘খাব।’ মামী এবার চিত হয়ে শুয়ে বাকি স্তনটাকেও ব্লাউজের ভেতর থেকে বের করে নিয়ে এলো, ‘এবার এটা চুষে দেখ, কিছু পাস কি না।’ আমি বিন্দুমাত্র দেরি না করে স্তনটাকে মুখে পুরে নিয়ে চুষতে শুরু করে দিলাম। মামী আবারও একটা বড় করে নিঃশ্বাস ফেলে আমার মাথাটাকে তার বুকে চেপে ধরল। আমার মনে হল মামী যেন আরও জোরে জোরে স্তনটাকে চুষে দেওয়ার জন্য আমাকে অনুপ্রাণিত করছে। এবার আমি অনেকটাই বেপরোয়া হয়ে উঠলাম। মামীর এই দুধটাতে খুব বেশি দুধ অবশিষ্ট ছিল না। দুধ শেষ হয়ে আসলেও আমি ঘন ঘন কামড় বসাতে লাগলাম মামীর স্তনে। মামীবাধা তো দিলই না বরং আমার মাথাটাকে আরও জোরে তার বুকে চেপে ধরল। আমি পাগলের মতো চুষতে আর কামরাতে লাগলাম মামীর ফরশা ছোটখাটো একটা জাম্বুরার মতো বড় নরম দুধটাকে। মামী পরে আমাকে বলেছিল প্রত্যেক মেয়েরই একটা দুর্বল অঙ্গ থাকে যেখানে কোন পুরুষের হাত পরলে মেয়েরা ঠিক থাকতে পারে না। মামীর দুধ দুটো ছিল মামীর সেই দুর্বল জায়গা। তাই মামীর উত্তেজনা ক্রমশ মাত্রা ছাড়িয়ে যেতে থাকে। আমি যখন পাগলের মতো মামীর দ্বিতীয় স্তনটাতে কামড় বসাচ্ছিলাম তখন মামী আমার একটা হাত নিয়ে মামীর অপর স্তনটার উপর রাখে। তারপর ফিসফিসিয়ে আমার কানে কানে বলে, ‘খোকা তুই আমার স্তনটাকে কামড়ে কামড়ে লাল করে দিয়েছিস, এবার একটু জোরে জোরে টিপে দে বাবা, তাহলে আমার ব্যথা কমে যাবে।’ মামীর স্তনটা তখন আমার হাতের মুঠুতেই ছিল। আমি কোন কথা না বলে আস্তে আস্তে মামীর স্তনটাকে টিপতে শুরু করলাম আর মুখ দিয়ে তখনো কামড়ে যাচ্ছিলাম মামীর এদিকের স্তনটা। মামীর দুধে কামড় বসাতে খুব মজা পাচ্ছিলাম আমি।
কিন্তু মামী এবার ফিসফিস করে বলল, ‘অভি আমার দুধটা আরও জোরে টিপে দে সোনা।’ মামীর কথা শুনে আমি মামীর দুধের উপর আরও জোরে চাপ দিতে লাগলাম। মামীর নরম দুধটা আমার হাতের চাপে দেবে যেতে লাগল। মামীর নিঃশ্বাসও খুব ঘন হয়ে উঠল। মামীর দুধ টিপতে মজা পেয়ে গেলাম আমি। গায়ের সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করে তখন টিপতে লাগলাম মামীর দুধ। মামীবাধা তো দিচ্ছিলই না বরং দু হাত দুদিকে ছড়িয়ে দিয়ে চোখ বন্ধ করে সমস্ত ব্যপারটা উপভোগ করে যাচ্ছিল। আমি একসময় এত জোরে মামীর দুধে কামড় বসিয়ে দিলাম যে মামী ব্যথায় ককিয়ে উঠল। কিন্তু মামী আমাকে ধমক দেওয়ার বদলে শুধু কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, ‘এবার এটাকেও টিপে দে অভি। দুই হাতে দুটো দুধ টেপ্।’ মামী তখন চিত হয়ে শুয়েছিল, তাই মামীর দুটো দুধ একসাথে টেপার জন্য আমি কিছুটা উঠে বসলাম। মামী আমাকে এভাবে দেখে বলল, ‘আয়, আমার শরীরের উপর উঠে আয়।’ এই বলে নিজেই আমাকে তার শরীরের উপর উঠিয়ে দিয়ে বলল, ‘অভি, এবার যত জোরে পারিস আমার দুধ দুটোকে টিপে দে। তুই যত জোরে টিপবি আমার ততই আরাম লাগবে। তোর গায়ে যত জোর আছে সবটা দিয়ে টেপ অভি।’ মামী যখন কথাগুলো বলছিল মামীর উষ্ণ নিঃশ্বাসের তালেতালে দুধ দুটো তখন মামীর বুক জোরে উঠানামা করছিল। সেই প্রথম বোধহয় আমি সত্যিকারের পুরুষ হয়ে উঠলাম। মামীর বুকের উপর আছড়ে পরে শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে টিপতে লাগলাম মামীর বুকের মধুভরা নরম মাংসপিণ্ড দুটো। টিপতে টিপতে কচলাতে কচলাতে দুটো দুধকে একাকার করে দিতে লাগলাম আমি।মামী উত্তেজনায় আর থাকতে পারল না। মুখে একটা চাপা গোঙ্গানির মতো আওয়াজ তুলে আমার মাথাটাকে নিচের দিকে নামিয়ে এনে একের পর এক চুমু খেতে লাগল আমার মুখে। আমি অবিরাম দাবিয়ে চলেছিলাম মামীর বুকের দুটো পাহাড়। মামীর কথাতেই এরপর মামীর ঠোঁটে চুমু খেলাম আমি। মামী বলল, ‘আরও চুমু দে ,আরও!’ আমি মামীকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেলাম আর এভাবেই আমি একজন পুরুষ হয়ে উঠলাম। টের পেলাম আমার লিঙ্গ দাঁড়িয়ে গিয়েমামীর শাড়ির উপর দিয়েই মামীকে ধাক্কা দিচ্ছে। মামী কি টের পাচ্ছে কিছু?মামীর মুখ দেখে তা বুঝার উপায় নেই। আমাকে বেশ কয়েকবার প্রচণ্ড আবেগ নিয়ে চুমু খাওয়ার পর মামীর শরীর কেপে কেপে উঠে তখন অনেকটাই নিস্তেজ হয়ে পড়েছে। চোখ বুজে দুহাত ভাঁজ করে মাথার দুপাশে রেখে চুপচাপ হয়ে ছিল তখন। কিন্তু আমার শরীর যেন তখন পুড়ে যাচ্ছিল কামনার অনলে। আমি মামীকে আবার মুখে চুমু খেলাম। তারপর মামীর দুধ দুটোকে দুই হাতের মুঠিতে নিয়ে মামীর ছায়া আর শাড়ির উপর দিয়েই আমার উদ্ধত পুরুষাঙ্গটাকে মামীর নিম্মাঙ্গে ঘসতে লাগলাম। মামী চুপ করে শুয়ে আছে। মামীর সমস্ত শরীরটাকে আমার হাতে সঁপে দিয়ে মামী যেন তখন নিশ্চিন্তে ঘুমের রাজ্যে হারিয়ে গেছে। ইচ্ছে করলেমামী সেদিনই আমার কৌমার্য গুচিয়ে দিতে পারত। কিন্তু মামী ইচ্ছে করে নি। নিজের যৌবন চঞ্চলা দেহটাকে আমার পৌরুষের কাছে সঁপে দিয়েছিলেন ঠিকই কিন্তু আমাকে শিখিয়ে দেননি কিভাবে সেই যৌবন তরী বাইতে বাইতে জীবনের শ্রেষ্ঠতম সুখের বন্দরে নিয়ে ভেড়াতে হয়।
|
তাইআমি আনাড়ি এক মাঝির মতো নাও নিয়ে কামদরিয়ার অথই জলে এদিক ওদিক ছুটতে লাগলাম। যেকোনো কারনেই হোক মামীর সাথে আমার আর কথা হল না। আমিমামীকে জড়িয়ে ধরে জামা কাপড়ের উপর দিয়েই আমার যৌবনদণ্ডটা দিয়ে তার নিম্নাঙ্গে ঠাপের পর ঠাপ দিতে লাগলাম আর মাঝে মাঝে খোলা স্তন দুটোতে চুমু আর কামড় বসাতে লাগলাম।মামী ওইভাবেই শুয়ে থেকে আমার সমস্ত পুরুষালী উতপীড়ন শরীর পেতে গ্রহন করল। মামীর দুধ চুষতে চুষতে আর ঠাপ মামীরতেমামীরতে একসময় বীর্যপাত করলাম আমি। সেটা আমার জীবনের দ্বিতীয়তম বীর্যপাত। ক্লান্তিতে আমার মাথাটা এলিয়ে দিলাম মামীর ভরাট বুকে। ওই রাতের আর কোন ঘটনাই আর মনে নেই আমার। কিন্তু ওই রাতের মধ্য দিয়েই মামী এবং আমার মধ্যে জন্ম নিল নতুন এক জীবন- মামী এবং আমার যৌনজীবন।
Sign up here with your email
ConversionConversion EmoticonEmoticon