ডিনারের পর আমরা সবাই বসার ঘরে গিয়ে বসলাম। দীপ্তি একবার ওপরে গিয়ে দেখে এলো রুপাই ঠিকঠাক ঘুমাচ্ছে কিনা। আমি সবাই কে এক পেগ করে স্কচ সারভ করলাম। সকলেরই মুড ঠিক করার জন্যে একটা হাল্কা মিউজিক চালিয়ে দিলাম আমার কালেকশন থেকে। দীপ্তি আমার পাশে এসে বসলো। আমরা ধিরে ধিরে গল্প গুজব শুরু করলাম। সবাই দীপ্তির সাথে কথা বলতেই বেশী আগ্রহী দেখে আমি চুপ করে গিয়ে শুনতে লাগলাম ওদের কথাবার্তা। ধিরাজ দীপ্তির ব্যাক্তিগত জীবনের খুঁটিনাটি জিগাসা করা শুরু করলো। কবে বিয়ে হয়েছিলো আমাদের, বিয়ের আগে কতগুল প্রেমিক ছিল, তাদের সাথে কি কি করেছিল ইত্যাদি। দীপ্তি দেখলাম ধৈর্য ধরে ওর প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যেতে লাগলো হাসি মুখেই।
“আরে বাঙালি মেয়েরা তো সবাই নাচ টাচ জানে, তুমিও কি শিখেছিলে নাকি দীপ্তি?”, মনু গ্লাস এ এক চুমুক দিয়ে প্রশ্ন করলো। আমি মনে মনে প্রমাদ গুনলাম। কিন্তু দীপ্তি ধিরাজ এর নোংরা প্রশ্নের হাত থেকে বাঁচার জন্যে আমার ইঙ্গিতের অপেক্ষা করলো না, “হ্যাঁ, ভারত নাত্যম শিখেছিলাম অনেকদিন। তবে বিয়ের পর আর করা হয়ে ওঠেনি”। দীপ্তির এই অসাধারণ ফিগার এর জন্যে ওর দীর্ঘদিনের নাচ সেখাতাই দায়ী। ওর এক নাচের প্রোগ্রামেই আমাদের প্রথম আলাপ হয়। নাচের ট্র্যাডিশনাল পোশাক আসাকের তলায় ওর অপূর্ব শরীরের আভাস বুঝে নিতে আমার দেরি হয়নি।
“সঞ্জয় তোমার মিউজিক এর ভলিউম টা একটু কমাও তো। আমি আই ফোন এ একটা গান চালাই। আমরা এখন দীপ্তির নাচ দেখব।”, মনু গম্ভীর ভাবে বলল। অমিত আর ধিরাজ হৈ হৈ করে রাজি হয়ে গেলো। রজত দেখলাম এর মধ্যেই ওর পেগ শেষ করে এনেছে। লোকটা কি ঢকঢক করে গিলছে নাকি?
“নাহ মানে আমি অনেক দিন আগে করতাম... আর ভারত নাত্যমে তো অনেক কিছু জিনিস পত্র লাগে”, দীপ্তি মৃদু গলায় প্রতিবাদ করার চেষ্টা করলো। একটু আগেই যাদের চোখের দৃষ্টিতে, হাতের ছোঁয়ায় ওর শ্লীলতাহানি হয়েছে তাদের সামনে নাচা টা যে কতটা অপমানজনক সেটা বুঝতে কারোর দেরি হওয়ার কথা নয়। দীপ্তি দেখলাম আমার হাত প্রাণপণে আঁকড়ে ধরেছে এই আশায় যে আমি ওকে বাঁচাবো। আমি বুঝলাম যে আমার বিশেষ কিছু করার নেই এখানে। মনু আর ওর দলবল যা বলবে তা মেনে নেওয়া ছাড়া আর কোনও পথ দেখছিনা। তাতে যদি লোকগুলো একটু তাড়াতাড়ি বিদেয় হয় বাড়ি থেকে সেটাই বাঁচোয়া।
“দূর তোমার ভারত নাত্যম ফাত্যম সব গুলি মারো। নাচতে জানো যখন তখন সবেতেই নাচতে পারবে। এই রজত যাও তোমার প্রথম চান্স। বেচারা গাইগুই করছিলো যে মেইন কোর্স বা ডেসার্ট কোনটাতেই কবজি ডোবাতে নাকি পারেনি হা হা হা হা!!!”, মনু হাতে কিছু টেপার ইশারা করে বুঝিয়ে দিল যে কবজি ডোবানো বোলতে ও কি বোঝাচ্ছে। প্রিন্সিপ্যাল রজত মনুর কথা সোনার পর এক মুহূর্ত অপেক্ষা করলো না। সোজা আমাদের কাছে এসে দীপ্তির হাত ধরে টেনে তুলল। দীপ্তি অসহায় এর মতো করে ওকে ফলো করলো। আমি রিমোট দিয়ে মিউজিক এর ভলিউম তা একদম কমিয়ে দিলাম। হাবেভাবে বুঝলাম যে এদের সহজে যাওয়ার মতলব নেই। বসার ঘরের জানালা গুলো বন্ধই আছে আর পর্দা টাঙ্গানো। আশাকরছি এই হৈ হুল্লরের আওয়াজ পাশের বাড়ি যাবে না। সোমা বৌদি বেশ কৌতূহলী ভদ্রমহিলা। আগের দিন বার বার করে জিগাসা করছিলো এত দেরি কেন হল হ্যানত্যান।
বেঁটে মোটা প্রিন্সিপ্যাল রজত দীপ্তির কোমর জড়িয়ে দাঁড়ালো। ওর মুখে হাসি ধরছিল না যেন এতক্ষনে ভোগের প্রসাদ পেয়েছে। আমি ভাবছিলাম মনু কীরকম গান চালাবে, স্লো নাকি ফাস্ট। মনু ওর ফোনে ইরটিক লাউঞ্জ এর একটা স্লো গান চালাল। দীপ্তি প্রথমে কিছুক্ষন কি করবে ভেবে না পেয়ে চুপ করে দাঁড়িয়ে রইল। নিজেকে হয়তো বিশ্বাস করতে পারছিল না যে সত্যি ও এই ভালগার লোক গুলোর সামনে নাচ করতে চলেছে। আজ সন্ধ্যে থেকে যা যা হচ্ছে আমি নিজেই সেগুলো কে ভেবে উঠতে পারছিনা ওর আর কি দোষ। রজত দীপ্তির পিছন দিকে চলে গিয়ে সামনের দিকে নাভির ওপরে হাত রাখল। তারপরে ওকে নিজের কাছে টেনে নিয়ে কোমর দুলিয়ে দুলিয়ে পাছার সাথে ঘষতে লাগলো। যাকে বলে একেবারে ছন্নছাড়া নাচ কিন্তু বা হাতে শাড়ির তলা দিয়ে দীপ্তির নাভি কে সজোরে কচলাতে লাগলো। দীপ্তি অবশেষে রজতের আহ্বানে সাড়া দিয়ে ছন্দে ছন্দে নিজেকে দোলাতে লাগলো।
“লাইট টা ডিম করে দাও সঞ্জয়, বেশ একটা মুড এসে গেছে”, সোফায় নিজেকে এলিয়ে দিয়ে হুকুম দিল মনু। বাকি দুজন একটু ঝুঁকে বসে আমার বউ এর নাচ দেখছে। আমি বাধ্য ছেলের মতন বড় লাইট টার বদলে দেওয়ালের চার কোনায় থাকা নাইট লাম্প গুলো জ্বেলে দিলাম। লাল নিল আলোয় ঘরের পরিবেশ টাই বদলে গেলো এক মুহূর্তে। মাঝখানে রূপসী দীপ্তির শরীর দোলান, তা সে যতই নিম্রাজি হোক না কেন, একটা অদ্ভুত মায়াবী পরিবেশ সৃষ্টি করছিলো। রজত দীপ্তির দুটো হাত তুলে পিছন থেকে ওর মাথা জড়িয়ে নিল। এতে দীপ্তির উদ্ধত বক্ষ, পরিষ্কার বগল সব যেন ঠেলে বেড়িয়ে এলো আমাদের কাছে। দেখলাম দীপ্তির বগলের কাছ টা ব্লাউস ঘামে ভিজে গেছে। ঘরে হাল্কা করে এসি চলছে তাও টেনশন এ ঘেমে যাচ্ছে বেচারি। ও যদি এক দু পেগ খেত তাহলে হয়তো একটু রিলাক্স করতে পারতো। দীপ্তি ওর মাথা এলিয়ে দিল রজতের ঘাড়ে। রজত ওর কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে কি সব যেন করছিলো দেখতে পারছিলাম না। কিন্তু ওর হাত আরও দুঃসাহসী হয়ে উঠছিল ধিরে ধিরে। দু হাত দিয়েই আমার বউ এর উন্মোচিত পেটের নাভি আর কোমরের ভাঁজ উপভোগ করার পর ওর হাত ধিরে ধিরে ঘামে ভেজা বগলের ওপরে রাখল। দীপ্তি তৎক্ষণাৎ হাত নামিয়ে নিলেও রজত নিজের হাত সরাল না। দীপ্তির আঁচল সরু হয়ে একটা দড়ির মতন বুকের মাঝখান দিয়ে চলে গেছে। ওর শরীরের বেশির ভাগই এখন দেখা যাচ্ছে। তাই আধো অন্ধকারে যখন রজতের হাত দীপ্তির স্তনের ওপরে চলে এলো বুকের ফোলা মাংস আর গভীর খাঁজের নড়াচড়ায় কারোর বুঝতে ভুল হলনা যে রজত ব্লাউসের ওপর দিয়ে দীপ্তির দুধ টিপছে। দীপ্তি কেমন একটু হতাশ হয়ে নিজেকে ছেড়ে দিয়েছে নিয়তির হাতে। নিজেকে হয়তো বুঝিয়ে নিয়েছে যে রুপাই এর জন্যে, আমাদের সংসারের ভালোর জন্যে ওকে এটুকু দিতেই হবে।
“সঞ্জয় আর এক রাউন্দ সারভ করো”, আবার মনুর হুকুম এলো। আমার গ্লাস তাও শেষ হয়ে গেছিলো। বোতলে যেটুকু পরে ছিল তাতে এই পাঁচজনের আর একটা হবে না। তাই আমি রান্নাঘর থেকে আর একটা বোতল নিয়ে আস্তে গেলাম। ফিরে এসে দেখলাম অমিত রজত কে সরিয়ে ওর জায়গা নিয়েছে। রজত একটু বিমর্ষ হয়ে আবার সোফা তে গিয়ে বসে পড়েছে। আমার বউ এর বুকের মাখন ছেনে ওর বোধহয় সাধ মেটেনি।
অমিত দীপ্তি কে সামনে থেকে জড়াল। ওর দুহাত দীপ্তির পাছার ওপরে। ওর কানে কানে কিছু একটা বলল আর তারপর দীপ্তি লক্ষ্মী মেয়ের মতন অমিতের গলা জড়িয়ে ধরল। অমিতের হাত বেপরোয়া ভাবে দীপ্তির সুডৌল পাছা টিপতে লাগলো, কখনো কখনো শাড়ি সায়ার ওপর দিয়েই পাছার খাঁজের মধ্যে আঙ্গুল ঢোকানোর চেষ্টা করছিল। দীপ্তি কোমর নাড়িয়ে নিজেকে আত্মরক্ষা করার চেষ্টা করছিলো বটে কিন্তু অমিত যেভাবে ওকে জাপটে ধরেছিল তাতে খুব একটা সুবিধে করে উঠতে পারছিল না। ওর নরম বুক লেপটে গিয়েছিল অমিতের সাথে। অমিত এবারে ওর মুখ নামিয়ে আনল দীপ্তির মুখের কাছে। দীপ্তি আন্দাজ করেছিল অমিতের প্ল্যান তাই শেষ মুহূর্তে অমিতের উদ্যত ঠোঁটের হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে মুখ টা ঘুরিয়ে নিল। অমিত দীপ্তির ঠোঁট খুঁজে না পেয়ে গালে গলায় চুমু খেতে লাগলো।
অমিত আর দীপ্তির এরকম নিবিড় আলিঙ্গন আর চুমুর লুকোচুরি বেশ কিছুক্ষন চলার পর ধিরাজ নিজের পেগ শেষ করে উঠে এলো। অমিতও একটু হতাশ হয়েই দীপ্তি কে ছেড়ে সোফাতে গিয়ে বসলো। দীপ্তি ওকে ওর ঠোঁট খেতে দেয়নি যদিও কাপড়ের ওপর দিয়ে নিতম্বের যতরকম শ্লীলতাহানি করা সম্ভব অমিত দীপ্তির সাথে সে সব কিছুই করেছে। ধিরাজ দীপ্তির একটু কাছে গিয়ে দাঁড়াল ওকে টাচ না করে। দীপ্তি কাঠের মতন শক্ত হয়ে দাঁড়ালো আবার কোনও আক্রমণ আশঙ্কা করে কিন্তু ধিরাজ যেন ধিরে ধিরে রেলিশ করছিলো ওকে।
“নাচ বন্ধ করলে কেন দীপ্তি? চালিয়ে যাও। এই ধিরাজ ওর কাপড় টা এবার খুলে দাও, বেচারি ঘেমে যাচ্ছে”, মনু আবার হুঙ্কার দিয়ে উঠল।
দীপ্তি যেন একটু কেঁপে উঠল মনুর গলার আওয়াজে। শাড়িটা ওর কাঁধের এক কোনায় গিয়ে এমনিতেই প্রায় ঝুলছিল। ধিরাজ মনুর কথা শেষ না হতেই এক হাতে দীপ্তির বুকের আঁচল আর একহাতে কোমরে গোঁজা কুঁচি হেঁচকা টান মেরে খুলে দিল। হতচকিত দীপ্তি কোনও প্রতিক্রিয়া করার আগেই ধিরাজ ওর গা থেকে শাড়ির অবশেষ টুকু স্বযত্নে কেড়ে নিয়েছে। সরু কাঁধের ঘামে ভেজা কালো ব্লাউজ আর নাভির অনেক নিচ দিয়ে পড়া কালো সায়াতে নিজের অবশিষ্ট সম্মান টুকু ঢেকে এই অপরিচিত আগন্তুকদের সামনে অসহায় হয়ে দাঁড়িয়ে রইল আমার বউ। ধিরাজ এর প্যান্টের কাছে দেখলাম তাবু হয়ে গেছে, দীপ্তির পিছন দিকে গিয়ে ওর পাছাতে নিজের পুরুষাঙ্গ চেপে চেপে ধরতে লাগলো। ওর হাত আবার ফিরে এলো দীপ্তির বুকের ওপরে তবে এবার আগের থেকেও জোরে জোরে কচলে দিতে থাকলো ওর নরম অঙ্গ দুটো ব্লাউসের ওপর দিয়ে। দীপ্তি একটু ঝুঁকে পড়ে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করছিল কিন্ত তাতে সোফায় বসা তিনজনের সামনে ওর সুবিপুল স্তনের গভীর খাঁজ আরও উন্মোচিত হয়ে পড়ছিল। দীপ্তি দুহাত দিয়ে ধিরাজের কঠোর হাত দুটোকে বুক থেকে সরাতে চাইছিল। ধিরাজ তাতে একটু বিরক্ত হয়ে ওর দুটো হাত পিছমোড়া করে এক হাতে চেপে ধরল তারপর বাধাহীন ভাবে অন্য হাত দিয়ে একবার দীপ্তির ডান স্তন আর একবার বাম স্তন অফিসের স্ট্রেস বল টেপার মতো করে টিপতে লাগলো।
“একেবারে টসটসে আম তো”, ধিরাজ দাঁত বের করে হেসে বলল ওদের কে।
“আমি তো শালা শুধু টিপে টিপেই এক রাত কাটিয়ে দিতে পারবো। সঞ্জয় আপনি মাইরি হেভি সেলফিস লোক আছেন। এতদিন ধরে একা একা ছানা খেয়ে গেছেন। আরে আনন্দ বাটলে আরও বাড়ে”, প্রিন্সিপ্যাল রজত এক চুমুকে ওর গ্লাস তাও শেষ বলে উঠল। ওর অবস্থা বেশ খারাপ। গায়ের শার্ট খুলে ফেলে গেঞ্জি পড়ে বসে আছেন। প্যান্ট এর বেল্ট টাও খোলা দেখলাম। এক হাতে প্যান্টের ওপর দিয়ে বাড়া কচলাচ্ছে। আমি মনে মনে প্রার্থনা করলাম যেন ওটা বেড়িয়ে না আসে। সাড়ে এগারোটা প্রায় বেজে গেছে। এখন যদি না যায় ওরা তবে কবে যাবে?
আমার নিজের হালত ও খুব একটা সুবিধের নয়। আগের দিন মনুর অফিসের মতন আজকেও উপলব্ধি করলাম আমার ভিতরের এর আমি টা প্রানভরে উপভোগ করছে এসব কিছু। দীপ্তির কথা ভেবে খারাপ লাগছে কিন্তু এতোগুলো অপরিচিত হাত আমার প্রিয়তমার শরীর নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে, যা আমার একান্ত আপন, একান্ত গোপন তার সম্মান হেলায় কেড়ে নিচ্ছে তা দেখে আমার রাগ হওয়া তো দূরে থাক বরং বাড়া শক্ত হয়ে পাথর হয়ে গেছে। নিজের অজান্তেই আমিও প্যান্টের ওপর দিয়ে ঘষা শুরু করে দিলাম। একটু আড়াল করে বসলাম যাতে সোফার বাকিরা আমাকে এই অবস্থায় দেখতে না পায়। আমিও আনন্দ পাচ্ছি দেখলে ওদের উৎসাহ বেড়ে যাবে অনেক গুন।
“আহহহ”, দীপ্তির কোঁকানি শুনে যেন ঘোর কাটল। দেখলাম ধিরাজ বা হাত দিয়ে দীপ্তির বাম স্তন খুব জোরে টিপে ধরেছে। বুক তা ফুলে উঠে ব্লাউসের ওপর দিয়ে উপচে বেড়িয়ে আসবে প্রায়। ওর ভারী বুকের ওপর এরকম অত্যাচার ব্লাউস বা ব্রা বেশীক্ষণ সঝ্য করতে পারবে বলে মনে হল না। ছিরে যেতে পারে যখনতখন।
মনুই দেখলাম রুক্ষ ধিরাজের হাত থেকে দীপ্তি কে বাঁচালো।
“নাও এবার ওকে একটু বিস্রাম করতে দাও। ঘেমে নেয়ে একাকার হয়ে গেছে। এসো ডার্লিং আমার পাশে এসে বসতও কিছুক্ষন”, মনু দেসাই সোফা থেকে উঠে ধিরাজের কাছ থেকে ক্লান্ত দিপ্তিকে টেনে সোফায় ওর আর অমিতের মাঝখানে বসাল। কি কারণে জানিনা এতোগুলো লোকের মাঝখানে ওঁকেই সবচেয়ে মানবিক মনে হল। দীপ্তির মুখে দেখলাম একটা হাপ ছেড়ে বাঁচার অভিব্যাক্তি। মনু কেই আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চায় যেন। ধিরাজ একটা বাঁকা হাসি দিয়েপা দিয়ে মাটিতে পড়ে থাকা দীপ্তির শাড়িটা হাতে তুলে নিল। নাকের কাছে তুলে গন্ধ শুঁকতে শুঁকতে নিজের সোফাতে গিয়ে বসলো।
“দীপ্তির জন্যে আর একটা গ্লাস নিয়ে এসো সঞ্জয় আর আমাদের আর একটা পেগ বানিয়ে দিয়ো”, মনু আমার দিকে তাকিয়ে নির্দেশ দিল।
আর একটা পেগ? আমি ভেবেছিলাম সবকিছু বোধহয় এবার শেষ, আমার দীপ্তি কে যতরকম ভাবে সম্ভব ভোগ করে নিয়েছে লোকগুলো। ওদের কি এখনও খাই মেটেনি? আমি রান্নাঘর থেকে আর একটা গ্লাস আনতে উঠে যেতে যেতে দেখলাম প্রিন্সিপ্যাল রজত প্যান্ট আর জাঙ্গিয়া খানিক তা নামিয়ে বের করে এনেছে ওর কুচকুচে কালো মোটা বাড়া টা। দীপ্তির দিকে একটা নোংরা দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে থাকতে এক মনে খিচে যাচ্ছে পুরুষাঙ্গ...
আমি গ্লাস টা নিয়ে একবার দোতলায় রুপাই এর ঘর টা দেখে এলাম। অঘোরে ঘুমাচ্ছে। নিচ তলায় বসার ঘরে আস্তে আসতেই আমি দীপ্তির হাতের চুড়ির ছনছন শব্দ শুনতে পারছিলাম। এলোমেলো শব্দ নয় বরং একটানা ছন্দবদ্ধ। ঘরে ঢুকে এক্মুহুরতের জন্যে আমার হার্ট বিট যেন বন্ধ হয়ে গেলো। মনু দীপ্তির মুখ দুহাতে চেপে ধরে পাগলের মতন ওর ঠোঁট খাচ্ছে। দীপ্তি মুখ হা করে দিয়েছে অবাধ প্রবেশাধিকার। মনুর জিভ দীপ্তির মুখের অনেক গভীরে ঢুকে গিয়ে শুষে নিচ্ছে সব ভালবাসা। অমিত দীপ্তির ঘাড়ের কাছে উঠে এসে কাঁধ আর গলায় দাঁত বসাচ্ছে। ওর ডান হাত দীপ্তি আর সোফার মাঝখান দিয়ে এসে দীপ্তির ডান স্তন টা ব্লাউসের ওপর দিয়ে নিষ্পেষণ করছে। বা হাতের আঙ্গুল গুলো দীপ্তির নগ্ন নাভির ভিতরে ঢুকিয়ে যেন গভিরতা মাপছে। অমিত আর মনু দুজনেই ওদের জামা খুলে ফেলেছে। অমিত নিজের প্যান্ট আর জাঙ্গিয়া হাঁটু অবধি নামিয়ে দিয়েছে। দীপ্তি বা হাতে ওর বাড়া চেপে ধরে চামড়া টা উপর নিচ করে দিচ্ছে আর তার জন্যেই ওর একটানা চুড়ির শব্দ আমার কানে আসছিলো। ধিরাজ নিজের জামা কাপড় খুলে ফেলেছে, লোমশ শরীরে শুধু একটা জাঙ্গিয়া পড়ে বসে আছে। প্রায় নিস্তব্ধ ঘরের ভিতরে সুধুমাত্র মনু আর দীপ্তির ভেজা চুম্বনের আর দীপ্তির হাতের চুড়ির শব্দ হচ্ছে। আমি সকলের পেগ বানিয়ে আমার সোফা তে বসে পড়লাম। আমার ভিতর থেকেও প্রচণ্ড ইচ্ছে করছিলো জামাকাপড় খুলে ফেলে নিজেকে ছুঁয়ে আরাম দি। কিন্তু অনেক কষ্টে নিজেকে সামলালাম।
মনুর একটা নেমে এলো দীপ্তির বাম স্তনে কিন্তু অমিতের মতন সবলে না টিপে ও হাল্কা হাল্কা করে খেলা করছিলো ওটা নিয়ে। তলা থেকে তুলে তুলে ধরছিল দুদু টা। আমার মনে পড়লো একবার আমি দীপ্তির সাথে খুব রাফলি সেক্স করেছিলাম। পরের দিন দীপ্তি অনুযোগ করেছিল যে আমি নাকি ওর বুক টিপে টিপে ব্যাথা করে দিয়েছি। কি অদ্ভুত পরিহাস। আজকে ও যে পরিমান মাই টেপা খাচ্ছে তাতে আমি প্রায় শিশু। মনু দীপ্তির জিভ খাওয়া ছেড়ে দিল, কিন্তু সাথে সাথেই অমিত দীপ্তির মুখ ওর দিকে ঘুরিয়ে নিল। দীপ্তি এবার আর নিজেকে রক্ষা করতে পারলো না বা চাইলো না। অমিতের লেলিহান জিভ যেন আমার বউ এর সুন্দরী মুখটাকে ছিরে খাবার জন্যে রেডি হয়ে ছিল। দীপ্তি শুধু একবার চোখ বড়বড় করে উঠল দম নেওয়ার জন্যে তারপরে নিজের থেকেই মুখ খুলে দিয়ে আহ্বান করলো অমিত কে।
“আগের বারের মতন এটাকেও আর ছিঁড়তে চাইনা... হা হা হা”, মনু আমার দিকে তাকিয়ে একটা বিষাক্ত হাসি দিয়ে পট পট করে দীপ্তির ব্লাউসের হুক গুলো খুলে ফেলল আর তারপরে কাঁধের দুপাশে সরিয়ে দিল। এতক্ষন ধরে প্রচণ্ড নিপীড়নের ফলে দীপ্তির দুটো স্তনই প্রায় ব্রা এর ওপরে অনেকটা ফুলে উঠেছে। দীপ্তির কোমরে সায়ার দড়িটাও বাঁধা ছিল মনুর দিকেই। একটা সুতোই হাল্কা টান দিয়ে সেটাকেও আলগা করে দিল। দীপ্তির কালোর ওপরে সাদা বুটি বুটি প্যানটি টা দেখতে পেলাম আমি। অমিত দীপ্তির মাই টিপতে টিপতে বা হাত টা ঢুকিয়ে দিল ডান দিকের ব্রা এর কাপে তারপরে টেনে বের করে আনল নিটোল ভারী দুধ। মোমের মতন সাদা স্তন আর খয়েরি বলয় লাফিয়ে উঠতে লাগলো দীপ্তির নড়াচড়ায়। একটা গভীর দীর্ঘশ্বাস বেড়িয়ে এলো দীপ্তির বুক নিংড়ে। অমিতের চুম্বন থেকে নিজেকে মুক্ত করে সোফার ভিতরে নিজেকে এলিয়ে দিল। অমিত একটা ক্ষুদারত নেকড়ের মতন কামড়ে ধরল দীপ্তির উন্মুক্ত বক্ষ। চষি আমের মতন টিপে টিপে খেতে লাগলো দীপ্তির দুধ।
“উমমমম...”, দীপ্তির গলা দিয়ে যৌন অভিলাসের শব্দ বেড়িয়ে এলো। লালসার সাত পাকে বন্দিনী রূপসী কি নিজেকে হারিয়ে ফেলছে সবার মাঝে? রজত উঠে এলো দীপ্তির কাছে। ওর পা দুটো টেনে তুলে হিঁচড়ে খুলে ফেলল সায়া টা। দুপায়ের মাঝখানে বসে থাই এর ভিতরের দিকে চুমুর পর চুমু খেতে লাগলো। নাক গুঁজে গুঁজে দিল দীপ্তির দু পায়ের মাঝখানে, যৌন রসে ভেজা প্যানটি তে।
“হানি একবার উঠে দারাও তো”, মনু উঠে দাঁড়িয়ে দীপ্তির হাত ধরে টেনে বলল। অমিত ওর বুকের বোঁটা চোষা বন্ধ করে উঠে দাড়াতে সাহায্য করলো। কিন্তু দীপ্তি উঠে দাঁড়ানোর সাথেসাথেই মনু এক টান মেরে ওর প্যানটি কোমর থেকে টেনে হাঁটুর নিচে নামিয়ে দিল। অমিত উঠে দাঁড়িয়ে কাঁধ থেকে ঝুলে থাকা ব্লাউস টা হাত দিয়ে খুলে ফেলে দিল। ব্রা এর হুক খলার চেষ্টা না করে তলা থেকে টেনে মাথার ওপরে দিয়ে বের করে সোফার পিছনে বই এর র*্যাক এর ওপরে ছুড়ে ফেলল। দীপ্তির বিরাট দুধ দুটো বাউন্সিং বল এর মতন লাফিয়ে উঠে কাঁপতে লাগলো। ও দাঁত দিয়ে ঠোঁট কামড়ে ধরে আছে চোখের কোনায় জল চিকচিক করছে যেন। আমার অপরুপা স্ত্রী এখন শুধুমাত্র একটা মঙ্গলসূত্র, দুকানে ঝুমকো দুল আর দুহাতে শাঁখা পলা আর রাজস্থানি চুড়ি পড়ে সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। বাকি চারজনের মধ্যে যেন জামা কাপড় খোলার ধুম পড়ে গেলো। হুড়োহুড়ি করে ওরা ওদের গা থেকে অবশিষ্ট গেঞ্জি জাঙ্গিয়া বা মোজা খুলে ফেলে মেঝেতে ছুড়ে ফেলল। মনু আর অমিত আবার দীপ্তি কে টেনে সোফা তে শুইয়ে দিল। ওরা দুজনে দীপ্তির দুটো দুধ নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে টিপে চুষে খেতে লাগলো। দীপ্তির দুটো হাত ওরা নিজেদের ঠাটান বাড়া তে নিয়ে গেলো। দীপ্তি বাধ্য মেয়ের মতন ওদের বাড়ার চামড়া ধরে ওঠানামা করতে লাগলো। রজত আবার মাটিতে হামা দিয়ে বসে দীপ্তির দুই থাই এর মাঝে মাথা গুঁজে দিল। নগ্ন দীপ্তি ওর পা কিছুতেই ফাক করছিলো না। ধিরাজ ওর একটা পা একদিকে টেনে ধরল আর রজত আর টা পা কে ঠেলে সরিয়ে চুলে ঢাকা গুদে মুখ গুঁজে দিল।
“শালা মাগীর গুদ তো একেবারে জবজব করছে রসে”, প্রিন্সিপ্যাল রজত স্বগতোক্তি করে আবার জিভ ঢুকিয়ে দিল গুদের পাপড়ির ভিতরে।
“আহহহহ উমমমম...”, দীপ্তির গলা থেকে মাঝেমাঝে গোঙ্গানি বেড়িয়ে আস্তে লাগলো। ওর সমস্ত সেনসিটিভ অঙ্গে একসাথে এতজন আক্রমণ করেছে। নিজেকে সামলাতে পারছে না বেচারি।
আমিও প্যান্ট এর ভিতরে হাত ঢুকিয়ে প্রাণপণে খিচে যাচ্ছি। আমার বউ উলঙ্গ অবস্থায় এত লোকের ভোগের বস্তু হচ্ছে এটা নিজের চোখে দেখব স্বপ্নেও ভাবিনি। দীপ্তি দুহাতে দুজনের বাড়া খিচে দিচ্ছে আর একই সাথে তাদের কে নিজের বুকের মধু খাওয়াচ্ছে, এজেন কোনও গোপন ফ্যান্টাসি বাস্তবায়িত হওয়ার মতন আনন্দ দিচ্ছে আমাকে।
রজত প্রায় পাঁড় মাতাল হয়ে গেছে এর মধ্যে। দীপ্তির কোমর ধরে আর একটু টেনে সোফা থেকে বের করে আনল। ওর কোমর থেকে বাকিটা সোফা থেকে মেঝে তে ঝুলছে। তারপরে নিজে হাঁটু গেঁড়ে বসে কালো মোটা বাড়া টা দীপ্তির যোনির কাছে নিয়ে গেলো। কি উদ্দেশ্য টা বুঝতে আমার এক ফোঁটা দেরি হল না। গুদের পাপড়ি তে পুরুষাঙ্গের ছোঁয়া পেয়ে দীপ্তি ছটফট করে উঠল। ওর বাকি শরীর নিয়ে যা খুশী হোক যৌনাঙ্গের পবিত্রতা রক্ষা যেন ওকে যে করেই হোক করতে হবে।
“না না না প্লীজ... আমাকে ঢোকাবেন না... আমি একজনের মা”, দীপ্তি কনুই এ ভর দিয়ে উঠে বসে কাতর অনুরধ করলো ছেলের স্কুল এর প্রিন্সিপ্যাল রজত কে।
“ধুর শালা... মাগী বলে কি? নিপাট ল্যাঙটা হয়ে দুধে গুদের পায়েশ খাওয়াচ্ছে বারোয়ারী লোকদের ঢোকাতে গেলে মা এর সেনটু!! ”, রজত জোর করে ঢোকানোর চেষ্টা করলো। কিন্তু দীপ্তি ওর গুদের দরজা তখনো জোর করে চেপে রেখেছে। মনু এবার ওর মাই খাওয়া বন্ধ করে কানের কাছে মুখ নিয়ে কিছু একটা বলল। দীপ্তি আবার একটা বুক নিংড়ানো দীর্ঘশ্বাস ফেলে নিজেকে এলিয়ে দিল সোফাতে, পা ফাক করে জায়গা করে দিল রজত কে যা খুশী করার। ওর দুচোখ বেয়ে জলের ধারা বেড়িয়ে এলো দেখতে পেলাম। রজত আর দেরি না করে ওর মোটা বাড়া দীপ্তির গপনাঙ্গে আমুল ঢুকিয়ে দিল।
“আহহহহহহ...”, দীপ্তি একটা বেশ জোরে গুঙ্গিয়ে উঠল। রজত এর বাড়া ওর গুদের গভীরতম গহ্বরে খোঁচা দিয়েছে। একটা শিরশিরানির অনুভুতি ওর মাথা থেকে পা অবধি খেলে গেলো যেন।
মনু দুধ খাওয়া থামিয়ে সোফা তে হাঁটু গেঁড়ে উঠে বসে নিজের কালো লোমশ বাড়া দীপ্তির ঠোঁটের কাছে নিয়ে গেলো। এর স্বাদ দীপ্তি এর আগেও পেয়েছে। নিজের থেকেই জিভ বার করে মুখের ভিতরে টেনে নিল ওটাকে। মনু ওর মাথার পিছনের চুল ধরে আগু পিছু করে চোষাতে লাগলো। অমিত কে দেখলাম দীপ্তির বা হাত উঁচু করে ঘাড়ের ওপর দিয়ে নিয়ে ওর বগলের ঘাম চুসেচুসে খাচ্ছে। দীপ্তির এম্নিতে বগলে প্রচণ্ড সুড়সুড়ি কিন্তু আজকে সব নিয়ম ভঙ্গের পালা।
রজত দীপ্তির পাছা আঁকড়ে ধরে মধ্যম লয়ে “...থপ থপ থপ থপ...” শব্দ করে ঠাপিয়ে যাচ্ছে। ওর কালো ময়লা পাছা নিয়মিত ভাবে আমার বউ এর গুদের কাছ থেকে আগে পিছে হচ্ছে। ওর প্রতিটা ধাক্কায় দীপ্তির শরীর সোফার ওপরে নড়ে উঠছিল আর তার ফলে খোলা পড়ে থাকা বিরাট মাই দুটো মুক্ত ভাবে এদিক ওদিক দুলে উঠছিল। মনু আর অমিতের লালায় ভেজা বোঁটা গুলো যেন মুক্তির আনন্দে লাফাচ্ছিল।
“...থপ থপ থপ থপ...” শব্দ টা আরও জোরালো ভাবে শোনা যাচ্ছিলো। রজত চোদার গতি বাড়িয়ে দিয়েছে। ওর আর দীপ্তির শরীরের ধাক্কায় সোফা থেকে একটা ক্যাচ ক্যাচ আওয়াজ বেড়িয়ে আসছে। ভয় পেলাম, সোফাটাই না ভেঙ্গে পড়ে। দীপ্তির খোলা দুধের লাফানি দেখে মনু বেশীক্ষণ হাত না দিয়ে থাকলে পারলো। বা হাতে দীপ্তির মাথা ধরে রেখে ডান হাত দিয়ে ঝোলা দুধ ধরে টিপতে লাগলো। ওর বাড়া প্রায় দীপ্তির গলা অবধি ঢুকে যাচ্ছে। রজতের প্রবল চোদোন আর মনুর বিরাট বাড়া মুখে আটকে গিয়ে ওর গলা দিয়ে কীরকম একটা মিশ্র “উম্মম্মজ্ঞজ্ঞ উম্মম্মজ্ঞজ্ঞ” মারকা আওয়াজ বেরচ্ছে। অমিতের হাত ও ফিরে এসেছে দীপ্তির আর একটা দুধে। রজত দীপ্তির পেটের ওপরে মুখ গুঁজে প্রচণ্ড বেগে ঢোকানো বের করা শুরু করলো ওর বাড়া। লোকটার হার্ট অ্যাটাক না হয়ে যায়।
“...আহহহহ্ররঘহহহহ উম্মম্মজ্ঞজ্ঞজ্ঞ...”, দীপ্তির গলা দিয়ে বেশ জোরে আওয়াজ টা বেড়িয়ে এলো। আগের দিনের মতন ওর কোমর বেঁকানো, শরীরের কাঁপুনি আর মোচড় দেখা বুঝতে পারলাম যে ওর জল কেটেছে। আমার সাথে কোনও দিন হয়নি ওর। আগের দিন মনুর অফিসে আর আজকে এদের সাথে এদের সামনে আবার হল ওর অর্গাজম। কেমন যেন একটু ঈর্ষা হল আমার।
দীপ্তির শরীরের গরম জল রজতের বাড়া ছুঁতে ও যেন নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলো না। কোনওমতে দীপ্তির গুদের গভিরতা থেকে বাড়া বের করে এনে ওর কুঁচকি, থাই, গুদের চুল, তলপেটের ওপরে ভল্কে ভল্কে ছড়িয়ে দিল বীজ। দীপ্তির গপনাঙ্গের চুল বেয়ে বেয়ে ফোঁটা ফোঁটা করে পড়তে লাগলো রজতের বীর্য আর ওর নিজের রস। দীপ্তির পেটের ওপরে নিজের এলিয়ে দিল ক্লান্ত ঘর্মাক্ত রজত। এই প্রথম স্কুলের কোনও ছাত্রের মা কে এরকম ভাবে নিংড়ে চুদতে পারলো ও। এ যেন অনেকদিনের স্বপ্ন পুরন।
মনুও এবারে দুহাতে দীপ্তির মাথার চুল আঁকড়ে ধরে বেশ জোরে জোরেই ওর বাড়া ঢোকাচ্ছে আর বার করছে। ওরও যখন চূড়ান্ত সময় এলো তখন প্রায় দীপ্তির গলা অবধি বাড়া টা ঢুকিয়ে ইজাকুলেট করলো। দীপ্তি একটা চাপা “ওয়াক” শব্দ করে মুখ থেকে মনুর বাড়া বের করতে চাইলো কিন্তু মনু চাপা গলায় ওকে বলল, “গিলে ফেলো সোনা, এক ফোঁটাও যেন মুখের বাইরে না পড়ে”। দীপ্তির মুখ চোখ সব লাল হয়ে গেছিলো। কিন্তু আর কিছু না বলে ঢোঁক গিলে সবকিছু চেটে চুষে খেয়ে নিল। মনুর বাড়ার চুল, ওর বিরাট বল গুলো পর্যন্ত দীপ্তি কে দিয়ে চাটিয়ে পরিষ্কার করাল ও। ধপ করে সোফাতে বসে পড়ে নিজেকে এলিয়ে দিল মনু। আমি ভাবলাম তবে কি আজকের মতন শেষ হল ওদের খেলা?
“আরে বাঙালি মেয়েরা তো সবাই নাচ টাচ জানে, তুমিও কি শিখেছিলে নাকি দীপ্তি?”, মনু গ্লাস এ এক চুমুক দিয়ে প্রশ্ন করলো। আমি মনে মনে প্রমাদ গুনলাম। কিন্তু দীপ্তি ধিরাজ এর নোংরা প্রশ্নের হাত থেকে বাঁচার জন্যে আমার ইঙ্গিতের অপেক্ষা করলো না, “হ্যাঁ, ভারত নাত্যম শিখেছিলাম অনেকদিন। তবে বিয়ের পর আর করা হয়ে ওঠেনি”। দীপ্তির এই অসাধারণ ফিগার এর জন্যে ওর দীর্ঘদিনের নাচ সেখাতাই দায়ী। ওর এক নাচের প্রোগ্রামেই আমাদের প্রথম আলাপ হয়। নাচের ট্র্যাডিশনাল পোশাক আসাকের তলায় ওর অপূর্ব শরীরের আভাস বুঝে নিতে আমার দেরি হয়নি।
“সঞ্জয় তোমার মিউজিক এর ভলিউম টা একটু কমাও তো। আমি আই ফোন এ একটা গান চালাই। আমরা এখন দীপ্তির নাচ দেখব।”, মনু গম্ভীর ভাবে বলল। অমিত আর ধিরাজ হৈ হৈ করে রাজি হয়ে গেলো। রজত দেখলাম এর মধ্যেই ওর পেগ শেষ করে এনেছে। লোকটা কি ঢকঢক করে গিলছে নাকি?
“নাহ মানে আমি অনেক দিন আগে করতাম... আর ভারত নাত্যমে তো অনেক কিছু জিনিস পত্র লাগে”, দীপ্তি মৃদু গলায় প্রতিবাদ করার চেষ্টা করলো। একটু আগেই যাদের চোখের দৃষ্টিতে, হাতের ছোঁয়ায় ওর শ্লীলতাহানি হয়েছে তাদের সামনে নাচা টা যে কতটা অপমানজনক সেটা বুঝতে কারোর দেরি হওয়ার কথা নয়। দীপ্তি দেখলাম আমার হাত প্রাণপণে আঁকড়ে ধরেছে এই আশায় যে আমি ওকে বাঁচাবো। আমি বুঝলাম যে আমার বিশেষ কিছু করার নেই এখানে। মনু আর ওর দলবল যা বলবে তা মেনে নেওয়া ছাড়া আর কোনও পথ দেখছিনা। তাতে যদি লোকগুলো একটু তাড়াতাড়ি বিদেয় হয় বাড়ি থেকে সেটাই বাঁচোয়া।
“দূর তোমার ভারত নাত্যম ফাত্যম সব গুলি মারো। নাচতে জানো যখন তখন সবেতেই নাচতে পারবে। এই রজত যাও তোমার প্রথম চান্স। বেচারা গাইগুই করছিলো যে মেইন কোর্স বা ডেসার্ট কোনটাতেই কবজি ডোবাতে নাকি পারেনি হা হা হা হা!!!”, মনু হাতে কিছু টেপার ইশারা করে বুঝিয়ে দিল যে কবজি ডোবানো বোলতে ও কি বোঝাচ্ছে। প্রিন্সিপ্যাল রজত মনুর কথা সোনার পর এক মুহূর্ত অপেক্ষা করলো না। সোজা আমাদের কাছে এসে দীপ্তির হাত ধরে টেনে তুলল। দীপ্তি অসহায় এর মতো করে ওকে ফলো করলো। আমি রিমোট দিয়ে মিউজিক এর ভলিউম তা একদম কমিয়ে দিলাম। হাবেভাবে বুঝলাম যে এদের সহজে যাওয়ার মতলব নেই। বসার ঘরের জানালা গুলো বন্ধই আছে আর পর্দা টাঙ্গানো। আশাকরছি এই হৈ হুল্লরের আওয়াজ পাশের বাড়ি যাবে না। সোমা বৌদি বেশ কৌতূহলী ভদ্রমহিলা। আগের দিন বার বার করে জিগাসা করছিলো এত দেরি কেন হল হ্যানত্যান।
বেঁটে মোটা প্রিন্সিপ্যাল রজত দীপ্তির কোমর জড়িয়ে দাঁড়ালো। ওর মুখে হাসি ধরছিল না যেন এতক্ষনে ভোগের প্রসাদ পেয়েছে। আমি ভাবছিলাম মনু কীরকম গান চালাবে, স্লো নাকি ফাস্ট। মনু ওর ফোনে ইরটিক লাউঞ্জ এর একটা স্লো গান চালাল। দীপ্তি প্রথমে কিছুক্ষন কি করবে ভেবে না পেয়ে চুপ করে দাঁড়িয়ে রইল। নিজেকে হয়তো বিশ্বাস করতে পারছিল না যে সত্যি ও এই ভালগার লোক গুলোর সামনে নাচ করতে চলেছে। আজ সন্ধ্যে থেকে যা যা হচ্ছে আমি নিজেই সেগুলো কে ভেবে উঠতে পারছিনা ওর আর কি দোষ। রজত দীপ্তির পিছন দিকে চলে গিয়ে সামনের দিকে নাভির ওপরে হাত রাখল। তারপরে ওকে নিজের কাছে টেনে নিয়ে কোমর দুলিয়ে দুলিয়ে পাছার সাথে ঘষতে লাগলো। যাকে বলে একেবারে ছন্নছাড়া নাচ কিন্তু বা হাতে শাড়ির তলা দিয়ে দীপ্তির নাভি কে সজোরে কচলাতে লাগলো। দীপ্তি অবশেষে রজতের আহ্বানে সাড়া দিয়ে ছন্দে ছন্দে নিজেকে দোলাতে লাগলো।
“লাইট টা ডিম করে দাও সঞ্জয়, বেশ একটা মুড এসে গেছে”, সোফায় নিজেকে এলিয়ে দিয়ে হুকুম দিল মনু। বাকি দুজন একটু ঝুঁকে বসে আমার বউ এর নাচ দেখছে। আমি বাধ্য ছেলের মতন বড় লাইট টার বদলে দেওয়ালের চার কোনায় থাকা নাইট লাম্প গুলো জ্বেলে দিলাম। লাল নিল আলোয় ঘরের পরিবেশ টাই বদলে গেলো এক মুহূর্তে। মাঝখানে রূপসী দীপ্তির শরীর দোলান, তা সে যতই নিম্রাজি হোক না কেন, একটা অদ্ভুত মায়াবী পরিবেশ সৃষ্টি করছিলো। রজত দীপ্তির দুটো হাত তুলে পিছন থেকে ওর মাথা জড়িয়ে নিল। এতে দীপ্তির উদ্ধত বক্ষ, পরিষ্কার বগল সব যেন ঠেলে বেড়িয়ে এলো আমাদের কাছে। দেখলাম দীপ্তির বগলের কাছ টা ব্লাউস ঘামে ভিজে গেছে। ঘরে হাল্কা করে এসি চলছে তাও টেনশন এ ঘেমে যাচ্ছে বেচারি। ও যদি এক দু পেগ খেত তাহলে হয়তো একটু রিলাক্স করতে পারতো। দীপ্তি ওর মাথা এলিয়ে দিল রজতের ঘাড়ে। রজত ওর কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে কি সব যেন করছিলো দেখতে পারছিলাম না। কিন্তু ওর হাত আরও দুঃসাহসী হয়ে উঠছিল ধিরে ধিরে। দু হাত দিয়েই আমার বউ এর উন্মোচিত পেটের নাভি আর কোমরের ভাঁজ উপভোগ করার পর ওর হাত ধিরে ধিরে ঘামে ভেজা বগলের ওপরে রাখল। দীপ্তি তৎক্ষণাৎ হাত নামিয়ে নিলেও রজত নিজের হাত সরাল না। দীপ্তির আঁচল সরু হয়ে একটা দড়ির মতন বুকের মাঝখান দিয়ে চলে গেছে। ওর শরীরের বেশির ভাগই এখন দেখা যাচ্ছে। তাই আধো অন্ধকারে যখন রজতের হাত দীপ্তির স্তনের ওপরে চলে এলো বুকের ফোলা মাংস আর গভীর খাঁজের নড়াচড়ায় কারোর বুঝতে ভুল হলনা যে রজত ব্লাউসের ওপর দিয়ে দীপ্তির দুধ টিপছে। দীপ্তি কেমন একটু হতাশ হয়ে নিজেকে ছেড়ে দিয়েছে নিয়তির হাতে। নিজেকে হয়তো বুঝিয়ে নিয়েছে যে রুপাই এর জন্যে, আমাদের সংসারের ভালোর জন্যে ওকে এটুকু দিতেই হবে।
“সঞ্জয় আর এক রাউন্দ সারভ করো”, আবার মনুর হুকুম এলো। আমার গ্লাস তাও শেষ হয়ে গেছিলো। বোতলে যেটুকু পরে ছিল তাতে এই পাঁচজনের আর একটা হবে না। তাই আমি রান্নাঘর থেকে আর একটা বোতল নিয়ে আস্তে গেলাম। ফিরে এসে দেখলাম অমিত রজত কে সরিয়ে ওর জায়গা নিয়েছে। রজত একটু বিমর্ষ হয়ে আবার সোফা তে গিয়ে বসে পড়েছে। আমার বউ এর বুকের মাখন ছেনে ওর বোধহয় সাধ মেটেনি।
অমিত দীপ্তি কে সামনে থেকে জড়াল। ওর দুহাত দীপ্তির পাছার ওপরে। ওর কানে কানে কিছু একটা বলল আর তারপর দীপ্তি লক্ষ্মী মেয়ের মতন অমিতের গলা জড়িয়ে ধরল। অমিতের হাত বেপরোয়া ভাবে দীপ্তির সুডৌল পাছা টিপতে লাগলো, কখনো কখনো শাড়ি সায়ার ওপর দিয়েই পাছার খাঁজের মধ্যে আঙ্গুল ঢোকানোর চেষ্টা করছিল। দীপ্তি কোমর নাড়িয়ে নিজেকে আত্মরক্ষা করার চেষ্টা করছিলো বটে কিন্তু অমিত যেভাবে ওকে জাপটে ধরেছিল তাতে খুব একটা সুবিধে করে উঠতে পারছিল না। ওর নরম বুক লেপটে গিয়েছিল অমিতের সাথে। অমিত এবারে ওর মুখ নামিয়ে আনল দীপ্তির মুখের কাছে। দীপ্তি আন্দাজ করেছিল অমিতের প্ল্যান তাই শেষ মুহূর্তে অমিতের উদ্যত ঠোঁটের হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে মুখ টা ঘুরিয়ে নিল। অমিত দীপ্তির ঠোঁট খুঁজে না পেয়ে গালে গলায় চুমু খেতে লাগলো।
অমিত আর দীপ্তির এরকম নিবিড় আলিঙ্গন আর চুমুর লুকোচুরি বেশ কিছুক্ষন চলার পর ধিরাজ নিজের পেগ শেষ করে উঠে এলো। অমিতও একটু হতাশ হয়েই দীপ্তি কে ছেড়ে সোফাতে গিয়ে বসলো। দীপ্তি ওকে ওর ঠোঁট খেতে দেয়নি যদিও কাপড়ের ওপর দিয়ে নিতম্বের যতরকম শ্লীলতাহানি করা সম্ভব অমিত দীপ্তির সাথে সে সব কিছুই করেছে। ধিরাজ দীপ্তির একটু কাছে গিয়ে দাঁড়াল ওকে টাচ না করে। দীপ্তি কাঠের মতন শক্ত হয়ে দাঁড়ালো আবার কোনও আক্রমণ আশঙ্কা করে কিন্তু ধিরাজ যেন ধিরে ধিরে রেলিশ করছিলো ওকে।
“নাচ বন্ধ করলে কেন দীপ্তি? চালিয়ে যাও। এই ধিরাজ ওর কাপড় টা এবার খুলে দাও, বেচারি ঘেমে যাচ্ছে”, মনু আবার হুঙ্কার দিয়ে উঠল।
দীপ্তি যেন একটু কেঁপে উঠল মনুর গলার আওয়াজে। শাড়িটা ওর কাঁধের এক কোনায় গিয়ে এমনিতেই প্রায় ঝুলছিল। ধিরাজ মনুর কথা শেষ না হতেই এক হাতে দীপ্তির বুকের আঁচল আর একহাতে কোমরে গোঁজা কুঁচি হেঁচকা টান মেরে খুলে দিল। হতচকিত দীপ্তি কোনও প্রতিক্রিয়া করার আগেই ধিরাজ ওর গা থেকে শাড়ির অবশেষ টুকু স্বযত্নে কেড়ে নিয়েছে। সরু কাঁধের ঘামে ভেজা কালো ব্লাউজ আর নাভির অনেক নিচ দিয়ে পড়া কালো সায়াতে নিজের অবশিষ্ট সম্মান টুকু ঢেকে এই অপরিচিত আগন্তুকদের সামনে অসহায় হয়ে দাঁড়িয়ে রইল আমার বউ। ধিরাজ এর প্যান্টের কাছে দেখলাম তাবু হয়ে গেছে, দীপ্তির পিছন দিকে গিয়ে ওর পাছাতে নিজের পুরুষাঙ্গ চেপে চেপে ধরতে লাগলো। ওর হাত আবার ফিরে এলো দীপ্তির বুকের ওপরে তবে এবার আগের থেকেও জোরে জোরে কচলে দিতে থাকলো ওর নরম অঙ্গ দুটো ব্লাউসের ওপর দিয়ে। দীপ্তি একটু ঝুঁকে পড়ে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করছিল কিন্ত তাতে সোফায় বসা তিনজনের সামনে ওর সুবিপুল স্তনের গভীর খাঁজ আরও উন্মোচিত হয়ে পড়ছিল। দীপ্তি দুহাত দিয়ে ধিরাজের কঠোর হাত দুটোকে বুক থেকে সরাতে চাইছিল। ধিরাজ তাতে একটু বিরক্ত হয়ে ওর দুটো হাত পিছমোড়া করে এক হাতে চেপে ধরল তারপর বাধাহীন ভাবে অন্য হাত দিয়ে একবার দীপ্তির ডান স্তন আর একবার বাম স্তন অফিসের স্ট্রেস বল টেপার মতো করে টিপতে লাগলো।
“একেবারে টসটসে আম তো”, ধিরাজ দাঁত বের করে হেসে বলল ওদের কে।
“আমি তো শালা শুধু টিপে টিপেই এক রাত কাটিয়ে দিতে পারবো। সঞ্জয় আপনি মাইরি হেভি সেলফিস লোক আছেন। এতদিন ধরে একা একা ছানা খেয়ে গেছেন। আরে আনন্দ বাটলে আরও বাড়ে”, প্রিন্সিপ্যাল রজত এক চুমুকে ওর গ্লাস তাও শেষ বলে উঠল। ওর অবস্থা বেশ খারাপ। গায়ের শার্ট খুলে ফেলে গেঞ্জি পড়ে বসে আছেন। প্যান্ট এর বেল্ট টাও খোলা দেখলাম। এক হাতে প্যান্টের ওপর দিয়ে বাড়া কচলাচ্ছে। আমি মনে মনে প্রার্থনা করলাম যেন ওটা বেড়িয়ে না আসে। সাড়ে এগারোটা প্রায় বেজে গেছে। এখন যদি না যায় ওরা তবে কবে যাবে?
আমার নিজের হালত ও খুব একটা সুবিধের নয়। আগের দিন মনুর অফিসের মতন আজকেও উপলব্ধি করলাম আমার ভিতরের এর আমি টা প্রানভরে উপভোগ করছে এসব কিছু। দীপ্তির কথা ভেবে খারাপ লাগছে কিন্তু এতোগুলো অপরিচিত হাত আমার প্রিয়তমার শরীর নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে, যা আমার একান্ত আপন, একান্ত গোপন তার সম্মান হেলায় কেড়ে নিচ্ছে তা দেখে আমার রাগ হওয়া তো দূরে থাক বরং বাড়া শক্ত হয়ে পাথর হয়ে গেছে। নিজের অজান্তেই আমিও প্যান্টের ওপর দিয়ে ঘষা শুরু করে দিলাম। একটু আড়াল করে বসলাম যাতে সোফার বাকিরা আমাকে এই অবস্থায় দেখতে না পায়। আমিও আনন্দ পাচ্ছি দেখলে ওদের উৎসাহ বেড়ে যাবে অনেক গুন।
“আহহহ”, দীপ্তির কোঁকানি শুনে যেন ঘোর কাটল। দেখলাম ধিরাজ বা হাত দিয়ে দীপ্তির বাম স্তন খুব জোরে টিপে ধরেছে। বুক তা ফুলে উঠে ব্লাউসের ওপর দিয়ে উপচে বেড়িয়ে আসবে প্রায়। ওর ভারী বুকের ওপর এরকম অত্যাচার ব্লাউস বা ব্রা বেশীক্ষণ সঝ্য করতে পারবে বলে মনে হল না। ছিরে যেতে পারে যখনতখন।
মনুই দেখলাম রুক্ষ ধিরাজের হাত থেকে দীপ্তি কে বাঁচালো।
“নাও এবার ওকে একটু বিস্রাম করতে দাও। ঘেমে নেয়ে একাকার হয়ে গেছে। এসো ডার্লিং আমার পাশে এসে বসতও কিছুক্ষন”, মনু দেসাই সোফা থেকে উঠে ধিরাজের কাছ থেকে ক্লান্ত দিপ্তিকে টেনে সোফায় ওর আর অমিতের মাঝখানে বসাল। কি কারণে জানিনা এতোগুলো লোকের মাঝখানে ওঁকেই সবচেয়ে মানবিক মনে হল। দীপ্তির মুখে দেখলাম একটা হাপ ছেড়ে বাঁচার অভিব্যাক্তি। মনু কেই আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চায় যেন। ধিরাজ একটা বাঁকা হাসি দিয়েপা দিয়ে মাটিতে পড়ে থাকা দীপ্তির শাড়িটা হাতে তুলে নিল। নাকের কাছে তুলে গন্ধ শুঁকতে শুঁকতে নিজের সোফাতে গিয়ে বসলো।
“দীপ্তির জন্যে আর একটা গ্লাস নিয়ে এসো সঞ্জয় আর আমাদের আর একটা পেগ বানিয়ে দিয়ো”, মনু আমার দিকে তাকিয়ে নির্দেশ দিল।
আর একটা পেগ? আমি ভেবেছিলাম সবকিছু বোধহয় এবার শেষ, আমার দীপ্তি কে যতরকম ভাবে সম্ভব ভোগ করে নিয়েছে লোকগুলো। ওদের কি এখনও খাই মেটেনি? আমি রান্নাঘর থেকে আর একটা গ্লাস আনতে উঠে যেতে যেতে দেখলাম প্রিন্সিপ্যাল রজত প্যান্ট আর জাঙ্গিয়া খানিক তা নামিয়ে বের করে এনেছে ওর কুচকুচে কালো মোটা বাড়া টা। দীপ্তির দিকে একটা নোংরা দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে থাকতে এক মনে খিচে যাচ্ছে পুরুষাঙ্গ...
আমি গ্লাস টা নিয়ে একবার দোতলায় রুপাই এর ঘর টা দেখে এলাম। অঘোরে ঘুমাচ্ছে। নিচ তলায় বসার ঘরে আস্তে আসতেই আমি দীপ্তির হাতের চুড়ির ছনছন শব্দ শুনতে পারছিলাম। এলোমেলো শব্দ নয় বরং একটানা ছন্দবদ্ধ। ঘরে ঢুকে এক্মুহুরতের জন্যে আমার হার্ট বিট যেন বন্ধ হয়ে গেলো। মনু দীপ্তির মুখ দুহাতে চেপে ধরে পাগলের মতন ওর ঠোঁট খাচ্ছে। দীপ্তি মুখ হা করে দিয়েছে অবাধ প্রবেশাধিকার। মনুর জিভ দীপ্তির মুখের অনেক গভীরে ঢুকে গিয়ে শুষে নিচ্ছে সব ভালবাসা। অমিত দীপ্তির ঘাড়ের কাছে উঠে এসে কাঁধ আর গলায় দাঁত বসাচ্ছে। ওর ডান হাত দীপ্তি আর সোফার মাঝখান দিয়ে এসে দীপ্তির ডান স্তন টা ব্লাউসের ওপর দিয়ে নিষ্পেষণ করছে। বা হাতের আঙ্গুল গুলো দীপ্তির নগ্ন নাভির ভিতরে ঢুকিয়ে যেন গভিরতা মাপছে। অমিত আর মনু দুজনেই ওদের জামা খুলে ফেলেছে। অমিত নিজের প্যান্ট আর জাঙ্গিয়া হাঁটু অবধি নামিয়ে দিয়েছে। দীপ্তি বা হাতে ওর বাড়া চেপে ধরে চামড়া টা উপর নিচ করে দিচ্ছে আর তার জন্যেই ওর একটানা চুড়ির শব্দ আমার কানে আসছিলো। ধিরাজ নিজের জামা কাপড় খুলে ফেলেছে, লোমশ শরীরে শুধু একটা জাঙ্গিয়া পড়ে বসে আছে। প্রায় নিস্তব্ধ ঘরের ভিতরে সুধুমাত্র মনু আর দীপ্তির ভেজা চুম্বনের আর দীপ্তির হাতের চুড়ির শব্দ হচ্ছে। আমি সকলের পেগ বানিয়ে আমার সোফা তে বসে পড়লাম। আমার ভিতর থেকেও প্রচণ্ড ইচ্ছে করছিলো জামাকাপড় খুলে ফেলে নিজেকে ছুঁয়ে আরাম দি। কিন্তু অনেক কষ্টে নিজেকে সামলালাম।
মনুর একটা নেমে এলো দীপ্তির বাম স্তনে কিন্তু অমিতের মতন সবলে না টিপে ও হাল্কা হাল্কা করে খেলা করছিলো ওটা নিয়ে। তলা থেকে তুলে তুলে ধরছিল দুদু টা। আমার মনে পড়লো একবার আমি দীপ্তির সাথে খুব রাফলি সেক্স করেছিলাম। পরের দিন দীপ্তি অনুযোগ করেছিল যে আমি নাকি ওর বুক টিপে টিপে ব্যাথা করে দিয়েছি। কি অদ্ভুত পরিহাস। আজকে ও যে পরিমান মাই টেপা খাচ্ছে তাতে আমি প্রায় শিশু। মনু দীপ্তির জিভ খাওয়া ছেড়ে দিল, কিন্তু সাথে সাথেই অমিত দীপ্তির মুখ ওর দিকে ঘুরিয়ে নিল। দীপ্তি এবার আর নিজেকে রক্ষা করতে পারলো না বা চাইলো না। অমিতের লেলিহান জিভ যেন আমার বউ এর সুন্দরী মুখটাকে ছিরে খাবার জন্যে রেডি হয়ে ছিল। দীপ্তি শুধু একবার চোখ বড়বড় করে উঠল দম নেওয়ার জন্যে তারপরে নিজের থেকেই মুখ খুলে দিয়ে আহ্বান করলো অমিত কে।
“আগের বারের মতন এটাকেও আর ছিঁড়তে চাইনা... হা হা হা”, মনু আমার দিকে তাকিয়ে একটা বিষাক্ত হাসি দিয়ে পট পট করে দীপ্তির ব্লাউসের হুক গুলো খুলে ফেলল আর তারপরে কাঁধের দুপাশে সরিয়ে দিল। এতক্ষন ধরে প্রচণ্ড নিপীড়নের ফলে দীপ্তির দুটো স্তনই প্রায় ব্রা এর ওপরে অনেকটা ফুলে উঠেছে। দীপ্তির কোমরে সায়ার দড়িটাও বাঁধা ছিল মনুর দিকেই। একটা সুতোই হাল্কা টান দিয়ে সেটাকেও আলগা করে দিল। দীপ্তির কালোর ওপরে সাদা বুটি বুটি প্যানটি টা দেখতে পেলাম আমি। অমিত দীপ্তির মাই টিপতে টিপতে বা হাত টা ঢুকিয়ে দিল ডান দিকের ব্রা এর কাপে তারপরে টেনে বের করে আনল নিটোল ভারী দুধ। মোমের মতন সাদা স্তন আর খয়েরি বলয় লাফিয়ে উঠতে লাগলো দীপ্তির নড়াচড়ায়। একটা গভীর দীর্ঘশ্বাস বেড়িয়ে এলো দীপ্তির বুক নিংড়ে। অমিতের চুম্বন থেকে নিজেকে মুক্ত করে সোফার ভিতরে নিজেকে এলিয়ে দিল। অমিত একটা ক্ষুদারত নেকড়ের মতন কামড়ে ধরল দীপ্তির উন্মুক্ত বক্ষ। চষি আমের মতন টিপে টিপে খেতে লাগলো দীপ্তির দুধ।
“উমমমম...”, দীপ্তির গলা দিয়ে যৌন অভিলাসের শব্দ বেড়িয়ে এলো। লালসার সাত পাকে বন্দিনী রূপসী কি নিজেকে হারিয়ে ফেলছে সবার মাঝে? রজত উঠে এলো দীপ্তির কাছে। ওর পা দুটো টেনে তুলে হিঁচড়ে খুলে ফেলল সায়া টা। দুপায়ের মাঝখানে বসে থাই এর ভিতরের দিকে চুমুর পর চুমু খেতে লাগলো। নাক গুঁজে গুঁজে দিল দীপ্তির দু পায়ের মাঝখানে, যৌন রসে ভেজা প্যানটি তে।
“হানি একবার উঠে দারাও তো”, মনু উঠে দাঁড়িয়ে দীপ্তির হাত ধরে টেনে বলল। অমিত ওর বুকের বোঁটা চোষা বন্ধ করে উঠে দাড়াতে সাহায্য করলো। কিন্তু দীপ্তি উঠে দাঁড়ানোর সাথেসাথেই মনু এক টান মেরে ওর প্যানটি কোমর থেকে টেনে হাঁটুর নিচে নামিয়ে দিল। অমিত উঠে দাঁড়িয়ে কাঁধ থেকে ঝুলে থাকা ব্লাউস টা হাত দিয়ে খুলে ফেলে দিল। ব্রা এর হুক খলার চেষ্টা না করে তলা থেকে টেনে মাথার ওপরে দিয়ে বের করে সোফার পিছনে বই এর র*্যাক এর ওপরে ছুড়ে ফেলল। দীপ্তির বিরাট দুধ দুটো বাউন্সিং বল এর মতন লাফিয়ে উঠে কাঁপতে লাগলো। ও দাঁত দিয়ে ঠোঁট কামড়ে ধরে আছে চোখের কোনায় জল চিকচিক করছে যেন। আমার অপরুপা স্ত্রী এখন শুধুমাত্র একটা মঙ্গলসূত্র, দুকানে ঝুমকো দুল আর দুহাতে শাঁখা পলা আর রাজস্থানি চুড়ি পড়ে সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। বাকি চারজনের মধ্যে যেন জামা কাপড় খোলার ধুম পড়ে গেলো। হুড়োহুড়ি করে ওরা ওদের গা থেকে অবশিষ্ট গেঞ্জি জাঙ্গিয়া বা মোজা খুলে ফেলে মেঝেতে ছুড়ে ফেলল। মনু আর অমিত আবার দীপ্তি কে টেনে সোফা তে শুইয়ে দিল। ওরা দুজনে দীপ্তির দুটো দুধ নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে টিপে চুষে খেতে লাগলো। দীপ্তির দুটো হাত ওরা নিজেদের ঠাটান বাড়া তে নিয়ে গেলো। দীপ্তি বাধ্য মেয়ের মতন ওদের বাড়ার চামড়া ধরে ওঠানামা করতে লাগলো। রজত আবার মাটিতে হামা দিয়ে বসে দীপ্তির দুই থাই এর মাঝে মাথা গুঁজে দিল। নগ্ন দীপ্তি ওর পা কিছুতেই ফাক করছিলো না। ধিরাজ ওর একটা পা একদিকে টেনে ধরল আর রজত আর টা পা কে ঠেলে সরিয়ে চুলে ঢাকা গুদে মুখ গুঁজে দিল।
“শালা মাগীর গুদ তো একেবারে জবজব করছে রসে”, প্রিন্সিপ্যাল রজত স্বগতোক্তি করে আবার জিভ ঢুকিয়ে দিল গুদের পাপড়ির ভিতরে।
“আহহহহ উমমমম...”, দীপ্তির গলা থেকে মাঝেমাঝে গোঙ্গানি বেড়িয়ে আস্তে লাগলো। ওর সমস্ত সেনসিটিভ অঙ্গে একসাথে এতজন আক্রমণ করেছে। নিজেকে সামলাতে পারছে না বেচারি।
আমিও প্যান্ট এর ভিতরে হাত ঢুকিয়ে প্রাণপণে খিচে যাচ্ছি। আমার বউ উলঙ্গ অবস্থায় এত লোকের ভোগের বস্তু হচ্ছে এটা নিজের চোখে দেখব স্বপ্নেও ভাবিনি। দীপ্তি দুহাতে দুজনের বাড়া খিচে দিচ্ছে আর একই সাথে তাদের কে নিজের বুকের মধু খাওয়াচ্ছে, এজেন কোনও গোপন ফ্যান্টাসি বাস্তবায়িত হওয়ার মতন আনন্দ দিচ্ছে আমাকে।
রজত প্রায় পাঁড় মাতাল হয়ে গেছে এর মধ্যে। দীপ্তির কোমর ধরে আর একটু টেনে সোফা থেকে বের করে আনল। ওর কোমর থেকে বাকিটা সোফা থেকে মেঝে তে ঝুলছে। তারপরে নিজে হাঁটু গেঁড়ে বসে কালো মোটা বাড়া টা দীপ্তির যোনির কাছে নিয়ে গেলো। কি উদ্দেশ্য টা বুঝতে আমার এক ফোঁটা দেরি হল না। গুদের পাপড়ি তে পুরুষাঙ্গের ছোঁয়া পেয়ে দীপ্তি ছটফট করে উঠল। ওর বাকি শরীর নিয়ে যা খুশী হোক যৌনাঙ্গের পবিত্রতা রক্ষা যেন ওকে যে করেই হোক করতে হবে।
“না না না প্লীজ... আমাকে ঢোকাবেন না... আমি একজনের মা”, দীপ্তি কনুই এ ভর দিয়ে উঠে বসে কাতর অনুরধ করলো ছেলের স্কুল এর প্রিন্সিপ্যাল রজত কে।
“ধুর শালা... মাগী বলে কি? নিপাট ল্যাঙটা হয়ে দুধে গুদের পায়েশ খাওয়াচ্ছে বারোয়ারী লোকদের ঢোকাতে গেলে মা এর সেনটু!! ”, রজত জোর করে ঢোকানোর চেষ্টা করলো। কিন্তু দীপ্তি ওর গুদের দরজা তখনো জোর করে চেপে রেখেছে। মনু এবার ওর মাই খাওয়া বন্ধ করে কানের কাছে মুখ নিয়ে কিছু একটা বলল। দীপ্তি আবার একটা বুক নিংড়ানো দীর্ঘশ্বাস ফেলে নিজেকে এলিয়ে দিল সোফাতে, পা ফাক করে জায়গা করে দিল রজত কে যা খুশী করার। ওর দুচোখ বেয়ে জলের ধারা বেড়িয়ে এলো দেখতে পেলাম। রজত আর দেরি না করে ওর মোটা বাড়া দীপ্তির গপনাঙ্গে আমুল ঢুকিয়ে দিল।
“আহহহহহহ...”, দীপ্তি একটা বেশ জোরে গুঙ্গিয়ে উঠল। রজত এর বাড়া ওর গুদের গভীরতম গহ্বরে খোঁচা দিয়েছে। একটা শিরশিরানির অনুভুতি ওর মাথা থেকে পা অবধি খেলে গেলো যেন।
মনু দুধ খাওয়া থামিয়ে সোফা তে হাঁটু গেঁড়ে উঠে বসে নিজের কালো লোমশ বাড়া দীপ্তির ঠোঁটের কাছে নিয়ে গেলো। এর স্বাদ দীপ্তি এর আগেও পেয়েছে। নিজের থেকেই জিভ বার করে মুখের ভিতরে টেনে নিল ওটাকে। মনু ওর মাথার পিছনের চুল ধরে আগু পিছু করে চোষাতে লাগলো। অমিত কে দেখলাম দীপ্তির বা হাত উঁচু করে ঘাড়ের ওপর দিয়ে নিয়ে ওর বগলের ঘাম চুসেচুসে খাচ্ছে। দীপ্তির এম্নিতে বগলে প্রচণ্ড সুড়সুড়ি কিন্তু আজকে সব নিয়ম ভঙ্গের পালা।
রজত দীপ্তির পাছা আঁকড়ে ধরে মধ্যম লয়ে “...থপ থপ থপ থপ...” শব্দ করে ঠাপিয়ে যাচ্ছে। ওর কালো ময়লা পাছা নিয়মিত ভাবে আমার বউ এর গুদের কাছ থেকে আগে পিছে হচ্ছে। ওর প্রতিটা ধাক্কায় দীপ্তির শরীর সোফার ওপরে নড়ে উঠছিল আর তার ফলে খোলা পড়ে থাকা বিরাট মাই দুটো মুক্ত ভাবে এদিক ওদিক দুলে উঠছিল। মনু আর অমিতের লালায় ভেজা বোঁটা গুলো যেন মুক্তির আনন্দে লাফাচ্ছিল।
“...থপ থপ থপ থপ...” শব্দ টা আরও জোরালো ভাবে শোনা যাচ্ছিলো। রজত চোদার গতি বাড়িয়ে দিয়েছে। ওর আর দীপ্তির শরীরের ধাক্কায় সোফা থেকে একটা ক্যাচ ক্যাচ আওয়াজ বেড়িয়ে আসছে। ভয় পেলাম, সোফাটাই না ভেঙ্গে পড়ে। দীপ্তির খোলা দুধের লাফানি দেখে মনু বেশীক্ষণ হাত না দিয়ে থাকলে পারলো। বা হাতে দীপ্তির মাথা ধরে রেখে ডান হাত দিয়ে ঝোলা দুধ ধরে টিপতে লাগলো। ওর বাড়া প্রায় দীপ্তির গলা অবধি ঢুকে যাচ্ছে। রজতের প্রবল চোদোন আর মনুর বিরাট বাড়া মুখে আটকে গিয়ে ওর গলা দিয়ে কীরকম একটা মিশ্র “উম্মম্মজ্ঞজ্ঞ উম্মম্মজ্ঞজ্ঞ” মারকা আওয়াজ বেরচ্ছে। অমিতের হাত ও ফিরে এসেছে দীপ্তির আর একটা দুধে। রজত দীপ্তির পেটের ওপরে মুখ গুঁজে প্রচণ্ড বেগে ঢোকানো বের করা শুরু করলো ওর বাড়া। লোকটার হার্ট অ্যাটাক না হয়ে যায়।
“...আহহহহ্ররঘহহহহ উম্মম্মজ্ঞজ্ঞজ্ঞ...”, দীপ্তির গলা দিয়ে বেশ জোরে আওয়াজ টা বেড়িয়ে এলো। আগের দিনের মতন ওর কোমর বেঁকানো, শরীরের কাঁপুনি আর মোচড় দেখা বুঝতে পারলাম যে ওর জল কেটেছে। আমার সাথে কোনও দিন হয়নি ওর। আগের দিন মনুর অফিসে আর আজকে এদের সাথে এদের সামনে আবার হল ওর অর্গাজম। কেমন যেন একটু ঈর্ষা হল আমার।
দীপ্তির শরীরের গরম জল রজতের বাড়া ছুঁতে ও যেন নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলো না। কোনওমতে দীপ্তির গুদের গভিরতা থেকে বাড়া বের করে এনে ওর কুঁচকি, থাই, গুদের চুল, তলপেটের ওপরে ভল্কে ভল্কে ছড়িয়ে দিল বীজ। দীপ্তির গপনাঙ্গের চুল বেয়ে বেয়ে ফোঁটা ফোঁটা করে পড়তে লাগলো রজতের বীর্য আর ওর নিজের রস। দীপ্তির পেটের ওপরে নিজের এলিয়ে দিল ক্লান্ত ঘর্মাক্ত রজত। এই প্রথম স্কুলের কোনও ছাত্রের মা কে এরকম ভাবে নিংড়ে চুদতে পারলো ও। এ যেন অনেকদিনের স্বপ্ন পুরন।
মনুও এবারে দুহাতে দীপ্তির মাথার চুল আঁকড়ে ধরে বেশ জোরে জোরেই ওর বাড়া ঢোকাচ্ছে আর বার করছে। ওরও যখন চূড়ান্ত সময় এলো তখন প্রায় দীপ্তির গলা অবধি বাড়া টা ঢুকিয়ে ইজাকুলেট করলো। দীপ্তি একটা চাপা “ওয়াক” শব্দ করে মুখ থেকে মনুর বাড়া বের করতে চাইলো কিন্তু মনু চাপা গলায় ওকে বলল, “গিলে ফেলো সোনা, এক ফোঁটাও যেন মুখের বাইরে না পড়ে”। দীপ্তির মুখ চোখ সব লাল হয়ে গেছিলো। কিন্তু আর কিছু না বলে ঢোঁক গিলে সবকিছু চেটে চুষে খেয়ে নিল। মনুর বাড়ার চুল, ওর বিরাট বল গুলো পর্যন্ত দীপ্তি কে দিয়ে চাটিয়ে পরিষ্কার করাল ও। ধপ করে সোফাতে বসে পড়ে নিজেকে এলিয়ে দিল মনু। আমি ভাবলাম তবে কি আজকের মতন শেষ হল ওদের খেলা?
Sign up here with your email
ConversionConversion EmoticonEmoticon